শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫

|২২ কার্তিক ১৪৩২

শীর্ষ সংবাদ:

একদিনের চাঁদাবাজির টাকা দিয়ে প্রতিদিন গণভোট আয়োজন সম্ভব: ডা. তাহের
ভোটকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোগত অবস্থার তথ্য চেয়েছে ইসি
জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের ১০ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
কান্তজিউ মন্দিরে মাসব্যাপী রাস মেলা শুরু
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর রাজধানীর চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
পিআর পদ্ধতিতে সরকার গঠন না-ও হতে পারে: খন্দকার মোশাররফ
গুম প্রতিরোধে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে অধ্যাদেশের অনুমোদন
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রবাসে অবস্থানরত বাংলাদেশী ভোটার, নির্বাচনি দায়িত্বে নিয়োজিত ভোটার, নিজ ভোটার এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবী এবং আইনি হেফাজতে থাকা ভোটারগণ IT সাপোর্টেড পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট প্রদান করতে পারবেন।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন-www.ecs.gov.bd এবং নির্বাচন কমিশনের ইউটিউব চ্যানেলে- @BangladeshECS চোখ রাখুন।

রাজশাহী প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ১৫:২৮, ১২ অক্টোবর ২০২৫

আলোচিত ছাত্রলীগ কর্মী ফারুক হত্যা মামলার সব আসামি খালাস

আলোচিত ছাত্রলীগ কর্মী ফারুক হত্যা মামলার সব আসামি খালাস
ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ২০১০ সালের বহুল আলোচিত ছাত্রলীগ কমী ফারুক হত্যা মামলায় ১০৫ আসামির সবাইকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।

রোববার (১২ অক্টোবর) দুপুরে রাজশাহী মহানগর অতিরিক্ত আদালত-১ এর বিচারক মো. জুলফিকার উল্লাহ এই রায় দেন। আদালতের সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) কানিজ ফাতিমা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ১০৫ জন আসামির মধ্যে ৫-৬ জন মারা গেছেন। বাকিদের বিচার শুরু হয়। তবে সাক্ষী বা প্রত্যক্ষদর্শী যারা ছিলেন তারা কারো নাম নির্দিষ্ট করে বলতে পারেননি। একজন সিঙ্গেল ব্যক্তির বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে পারেননি তারা। ফলে এই মামলার সব আসামিকে খালাস দিয়েছেন আদালত।

এর আগে ২০১০ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি গভীর রাতে ‘জয় বাংলা’ শ্লোগান দিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায় শিবির ক্যাডাররা। এতে ছাত্রলীগ কর্মী ফারুক হোসেন নিহত হন। ঘটনার পরদিন ক্যাম্পাসের একটি ম্যানহোল থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

এ ঘটনায় রাবি ছাত্রলীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক মাজেদুল ইসলাম অপু বাদী হয়ে শিবিরের ৩৫ নেতাকর্মীর নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত পরিচয় অর্ধশতাধিক শিবির নেতাকর্মীর নামে মতিহার থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘটনার প্রায় আড়াই বছর পর ২০১২ সালের ২৮ জুলাই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জিল্লুর রহমান আদালতে ১২৬৯ পৃষ্ঠার অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

জামায়াতের আমির মতিউর রহমান নিজামী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ, নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, রাজশাহী মহানগর আমির আতাউর রহমান, রাবি ছাত্র শিবিরের তৎকালীন সভাপতি শামসুল আলম গোলাপ, সেক্রেটারি মোবারক হোসেন, নবাব আব্দুল লতিফ হল শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি হাসমত আলী, শহীদ হবিবুর রহমান হলের সভাপতি রাইজুল ইসলাম, শিবিরকর্মী রুহুল আমিন ও বাপ্পীসহ ১১০ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে ওই চার্জশিট (অভিযোগপত্র) দাখিল করেন এসআই জিল্লুর রহমান।

সম্পর্কিত বিষয়:

সর্বশেষ