বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫

|১৫ আশ্বিন ১৪৩২

হাসপাতাল

হাসপাতাল

চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ১৯৫ জন

চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ১৯৫ জন

গত একদিনে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন তিন জন এবং এ সময়ের মধ্যে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭৩৫ জন। সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়,  চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ১৯৫ জন। এছাড়া এখন পর্যন্ত হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪৬ হাজার ৭৮৬ জন। এ বছর সেপ্টেম্বর মাসেই ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৭৩ জন। আর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৫ হাজার ৩১০ জন। সারা দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে দুই হাজার ৪০৭ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি আছেন। যাদের মধ্যে ঢাকায় ৮৩২ জন এবং বাকি এক হাজার ৫৭৫ জন ঢাকার বাইরে বিভিন্ন বিভাগের হাসপাতালে ভর্তি আছেন।

দেশে ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৮২ 

দেশে ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৮২ 

ডেঙ্গুতে প্রতিদিনই বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে মোট ১৮২ জনের প্রাণহানি ঘটল। শুধু সেপ্টেম্বরের ২৩ দিনেই ডেঙ্গুতে মারা গেছেন ৬০ জন, যা এ বছরের একমাসে সর্বোচ্চ। আগস্টে মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৩৯ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের মঙ্গলবারের (২৩ সেপ্টেম্বর) বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৬৬৪ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৩ হাজার ১৭৩ জনে। বর্তমানে প্রায় ঘরে ঘরে ডেঙ্গুর রোগী থাকায় চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা চাপে পড়েছেন।

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৬৩৬ জন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৬৩৬ জন

গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন পাঁচজন। এই সময়ে নতুন করে ৬৩৬ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে। চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১৫৫ জন মারা গেছেন।গত ২৪ ঘণ্টায় যারা মারা গিয়েছেন তাদের মধ্যে তিনজন নারী এবং দুইজন পুরুষ। এদের মধ্যে দুইজন ঢাকার কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে, একজন মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা গেছেন। বাকি দুইজনের একজন বরিশালের শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও আরেকজন বরগুনা ২৫০ শয্যা হাসপাতালে মারা গেছেন।