শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫

|২২ কার্তিক ১৪৩২

শীর্ষ সংবাদ:

একদিনের চাঁদাবাজির টাকা দিয়ে প্রতিদিন গণভোট আয়োজন সম্ভব: ডা. তাহের
ভোটকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামোগত অবস্থার তথ্য চেয়েছে ইসি
জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের ১০ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
কান্তজিউ মন্দিরে মাসব্যাপী রাস মেলা শুরু
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর রাজধানীর চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
পিআর পদ্ধতিতে সরকার গঠন না-ও হতে পারে: খন্দকার মোশাররফ
গুম প্রতিরোধে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে অধ্যাদেশের অনুমোদন
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রবাসে অবস্থানরত বাংলাদেশী ভোটার, নির্বাচনি দায়িত্বে নিয়োজিত ভোটার, নিজ ভোটার এলাকার বাইরে অবস্থানরত সরকারি চাকরিজীবী এবং আইনি হেফাজতে থাকা ভোটারগণ IT সাপোর্টেড পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট প্রদান করতে পারবেন।
এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন-www.ecs.gov.bd এবং নির্বাচন কমিশনের ইউটিউব চ্যানেলে- @BangladeshECS চোখ রাখুন।

সদ্য সংবাদ অনলাইন

প্রকাশিত: ২১:৪৯, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

আপডেট: ২১:৫০, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

খালি চোখে চন্দ্রগ্রহণের দিকে তাকালে কি ক্ষতি হবে?

খালি চোখে চন্দ্রগ্রহণের দিকে তাকালে কি ক্ষতি হবে?

আজ রাতের আকাশে অপেক্ষা করছে এক বিরল ও মনোমুগ্ধকর মহাজাগতিক দৃশ্য। পূর্ণিমার আলোয় ভেসে আসবে পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ, যার সঙ্গে দেখা যাবে রক্তিম চাঁদ বা ‘ব্লাড মুন’। একই সঙ্গে ঘটবে উপচ্ছায়া গ্রহণও। চাঁদের কাছাকাছি অবস্থান করবে উজ্জ্বল দুটি গ্রহ শনি ও নেপচুন। এক রাতে এতগুলো মহাজাগতিক ঘটনা একসঙ্গে দেখা অত্যন্ত বিরল, যা কখনো বছরে একবার, আবার কখনো দশকে একবার ঘটে।

অনেকে ভাবছেন এ দৃশ্য খালি চোখে দেখা নিরাপদ কি না। নাসার মতে, চন্দ্রগ্রহণের সময় সূর্যগ্রহণের মতো ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি বা তীব্র আলো সৃষ্টি হয় না। কারণ চাঁদের আলো আসলে সূর্যালোকের প্রতিফলন, যা কোমল ও চোখের জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ। তাই আজকের চন্দ্রগ্রহণ নির্ভয়ে খালি চোখে দেখা যাবে।

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণের সময় চাঁদ পৃথিবীর ছায়ায় ঢেকে লালচে আভা ধারণ করে, যাকে বলা হয় ‘ব্লাড মুন’। এ সময় আকাশে শনি ও নেপচুনও দেখা যেতে পারে। শনি তার বলয়ের জন্য বিখ্যাত, আর নেপচুন সাধারণত খালি চোখে দেখা যায় না, তবে টেলিস্কোপ বা বাইনোকুলারের সাহায্যে খুঁজে পাওয়া সম্ভব।

দৃশ্যটিকে আরও পরিষ্কারভাবে উপভোগ করতে চাইলে চশমা, বাইনোকুলার, ছোট টেলিস্কোপ কিংবা স্মার্টফোন-ক্যামেরা ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে প্রযুক্তি ছাড়াও খোলা মাঠ, নদীর পাড় বা ছাদ থেকে নির্জন ও আলোকদূষণহীন আকাশের নিচে এই সৌন্দর্য উপভোগ করা যাবে পুরোপুরি।

আজ রাতের আকাশ তাই হয়ে উঠবে এক বিশাল প্রেক্ষাগৃহ। চোখ রাখলেই বোঝা যাবে মহাবিশ্ব কতটা বিস্ময়কর ও প্রাণময়। তাই প্রস্তুতি নিন এখনই, ইতিহাসের এই দুর্লভ মহাজাগতিক ঘটনার সাক্ষী হতে।
 

সম্পর্কিত বিষয়:

সর্বশেষ