বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫

|১৪ আশ্বিন ১৪৩২

সদ্য সংবাদ অনলাইন

প্রকাশিত: ১২:৩৫, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

আপডেট: ১৪:০৬, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বৈদেশিক ঋণ ১১২ বিলিয়ন ডলার

বৈদেশিক ঋণ ১১২ বিলিয়ন ডলার
ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সরকার জুন মাস থেকে আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক ও এডিবিসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকে ৫ বিলিয়ন ডলারের বেশি ঋণ নিয়েছে। এতে বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১২.১৫ বিলিয়ন ডলার বা ১৩ লাখ ৬২ হাজার কোটি টাকার বেশি। গত তিন মাসে ঋণ বেড়েছে ৭৩৫ কোটি ডলার। সরকারি খাতে ঋণ বাড়লেও বেসরকারি খাতে সামান্য কমেছে।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, ডলার পাচার কমে যাওয়ায় রপ্তানি ও রেমিট্যান্স আয় বাড়ছে। ফলে বাংলাদেশ ব্যাংক এখন ডলার বিক্রির বদলে কিনতে পারছে, এতে রিজার্ভও বাড়ছে। গত অর্থবছরে রেকর্ড ৩০ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১০%।

রিজার্ভ জুন শেষে দাঁড়িয়েছে ৩১.৭৭ বিলিয়ন ডলারে (বিপিএম–৬ অনুযায়ী ২৬.৭৪ বিলিয়ন), প্রায় তিন বছরের মধ্যে যা সর্বোচ্চ। ডলারের দর ১২২ টাকার মধ্যে স্থিতিশীল থাকায় বাজারে স্বস্তি ফিরেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এরই মধ্যে ব্যাংকগুলো থেকে ১৭৪.৭৫ কোটি ডলার কিনেছে।

তবে বিগত সরকারের সময়ে নীতি শিথিলতার সুযোগে ব্যাপক অর্থপাচার হয়েছিল। ২০২১ সালে ৪৮ বিলিয়ন ডলারে ওঠা রিজার্ভ নেমে গিয়েছিল ২০.৪৮ বিলিয়ন ডলারে। বর্তমানে তা বেড়ে ২৬.০৮ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। সিপিডির শ্বেতপত্র অনুযায়ী, গত ১৬ বছরে দেশ থেকে ২৩৪ কোটি ডলার পাচার হয়েছে।

সর্বশেষ