মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫

|১২ কার্তিক ১৪৩২

স্বাস্থ্য

স্বাস্থ্য

বাংলাদেশে বিশ্বমানের স্বাস্থ্যসেবা দিতে একসঙ্গে কাজ করবে উইকেয়ার ও থনবুরি হাসপাতাল

বাংলাদেশে বিশ্বমানের স্বাস্থ্যসেবা দিতে একসঙ্গে কাজ করবে উইকেয়ার ও থনবুরি হাসপাতাল

বাংলাদেশের রোগীদের জন্য সহজলভ্য ও বিশ্বমানের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে উই কেয়ার এবং থনবুরি বামরুংমুয়াং হাসপাতাল। শুক্রবার (১০ অক্টোবর) আয়োজিত স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক এক সেমিনারে এ কথা জানানো হয়। রাজধানীর লেকশোর হাইটস হোটেলে ‘উই কেয়ার উপস্থাপনায়, বাংলাদেশের জন্য থনবুরি বামরুংমুয়াং হাসপাতালের সেবার দৃষ্টিভঙ্গি’ শিরোনামে এ সেমিনারের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে উই কেয়ার তাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরে, যার মাধ্যমে একটি আধুনিক ও প্রযুক্তিনির্ভর স্বাস্থ্যভ্রমণ ব্যবস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশের রোগীরা আরও সহজে এবং সাশ্রয়ী মূল্যে বিদেশে উন্নত চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারবেন।

অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে সমন্বিত কার্যক্রম শুরু

অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে সমন্বিত কার্যক্রম শুরু

অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম শুরু করেছে। দেশের বিভিন্ন জেলায় গবাদিপশুর মধ্যে অ্যানথ্রাক্স (তড়কা) রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়ায় রোগটির বিস্তার রোধ ও নিয়ন্ত্রণে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর এ জরুরি ও সমন্বিত কার্যক্রম গ্রহণ করে। অ্যানথ্রাক্স একটি ব্যাকটেরিয়াজনিত জুনোটিক রোগ, যা গবাদিপশু থেকে মানুষের মধ্যে সংক্রমিত হতে পারে। এ প্রেক্ষিতে স্থানীয় প্রাণিসম্পদ দপ্তর, স্থানীয় প্রশাসনের সমন্বয়ে গবাদিপশুর টিকাদান, স্বাস্থ্য পরীক্ষা, উঠান বৈঠক, পথসভা, লিফলেট বিতরণ ও মাইকিং কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।

ইসরায়েলি আগ্রাসনে পঙ্গুত্ববরণ ৪২ হাজার ফিলিস্তিনির, এক–চতুর্থাংশই শিশু

ইসরায়েলি আগ্রাসনে পঙ্গুত্ববরণ ৪২ হাজার ফিলিস্তিনির, এক–চতুর্থাংশই শিশু

গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে এখন পর্যন্ত প্রায় ৪২ হাজার মানুষ স্থায়ী পঙ্গুত্বের শিকার হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, আহতদের প্রতি চারজনের একজন শিশু। অঙ্গচ্ছেদ ঘটেছে অন্তত ৫ হাজার ফিলিস্তিনির। তুরস্কভিত্তিক বার্তাসংস্থা আনাদোলু প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২২ হাজারের বেশি মানুষের হাত-পা গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে, যারা আর স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে না। দুই হাজারের বেশি মানুষ স্পাইনাল কর্ড তথা মেরুরজ্জুতে আঘাত পেয়েছেন। প্রায় দেড় হাজার ফিলিস্তিনি মানুষ মস্তিষ্কে আঘাত পেয়েছে এবং প্রায় সাড়ে ৩ হাজার জনের বেশি মানুষের শরীরের বড় অংশ পুড়ে গেছে।

ডেঙ্গু চিকিৎসায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি ১২ দফা নির্দেশনা

ডেঙ্গু চিকিৎসায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি ১২ দফা নির্দেশনা

দেশজুড়ে ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে এ রোগের চিকিৎসায় ১২ দফা জরুরি নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক ডা. আবু হোসেন মো. মঈনুল আহসান এসব নির্দেশন জারি করেছেন। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ডেঙ্গু রোগীদের জরুরি ভিত্তিতে এনএস ওয়ান পরীক্ষা করা, ভর্তি রোগীদের জন্য হাসপাতালে সার্বক্ষণিক প্রয়োজনীয় সব পরীক্ষা-নিরীক্ষার ব্যবস্থা রাখা, ডেঙ্গু চিকিৎসায় হাসপাতালে প্রয়োজনীয় ওষুধ ও অন্যান্য উপকরণ যাতে পাওয়া যায় সেটি নিশ্চিত করা, আইসিইউর প্রয়োজন হলে এবং হাসপাতালে সুবিধা থাকলে ডেঙ্গু রোগীদের অগ্রাধিকার দেয়া।

নীরবে ছড়িয়ে পড়ছে প্রাণঘাতী সংক্রামক রোগ

নীরবে ছড়িয়ে পড়ছে প্রাণঘাতী সংক্রামক রোগ

প্রাণঘাতী ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রামক রোগ মেলিওডোসিস নীরবে ছড়িয়ে পড়ছে বাংলাদেশের গ্রামীণ জনপদে। ইতিমধ্যে ১৮টি জেলায় শনাক্ত হওয়া এ রোগটির সংক্রমণ মূলত দেখা যাচ্ছে প্রান্তিক কৃষিজীবীদের মধ্যে, যারা নিয়মিত মাটি ও পানির সংস্পর্শে থাকেন। আক্রান্ত ব্যক্তিদের শরীর থেকে শ্বাস-প্রশ্বাস বা স্পর্শের মাধ্যমে অন্যদের মধ্যেও এটি ছড়াচ্ছে। রোগটির মৃত্যুহার ৪০ শতাংশেরও বেশি, যা করোনাভাইরাস মহামারিতে দেশের মৃত্যুহারের তুলনায় তিনগুণ। দীর্ঘদিন ধরে রোগটি দেশে বিদ্যমান থাকলেও স্বাস্থ্যখাতের নীতিনির্ধারকদের নজরে আসেনি। ফলে নেই রোগ শনাক্তের পর্যাপ্ত সুবিধা, নেই চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণ, আর এর জেরে রোগ নির্ণয়বিহীন চিকিৎসায় প্রাণ হারাচ্ছেন বহু মানুষ।