রোববার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫

|৩০ কার্তিক ১৪৩২

মামলা

মামলা

হাসিনা, জয় ও পুতুলের দুর্নীতির মামলায় ৭৯ সাক্ষীর জবানবন্দি নেয়া শেষ

হাসিনা, জয় ও পুতুলের দুর্নীতির মামলায় ৭৯ সাক্ষীর জবানবন্দি নেয়া শেষ

ক্ষমতার অপব্যবহার করে পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ৩০ কাঠা সরকারি জমি বরাদ্দ নেওয়ার অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ৪৭ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা পৃথক তিন মামলায় ৭৯ জন সাক্ষীর জবানবন্দি শেষ হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালতে হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে করা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের সহকারী পরিচালক আফনান জান্নাত কেয়া এবং শেখ হাসিনা ও জয়সহ ১৭ জনের বিরুদ্ধে করা মামলায় মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের সহকারি পরিচালক এস এম রাশেদুল হাসানকে জেরা করেন আসামি খোরশেদের আইনজীবী।

হাসিনা, জয় ও পুতুলের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ পর্যায়ে

হাসিনা, জয় ও পুতুলের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ পর্যায়ে

ক্ষমতার অপব্যবহার করে পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ৩০ কাঠা সরকারি জমি বরাদ্দ নেওয়ার অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলসহ ৪৭ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা পৃথক তিন মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ পর্যায়ে। এই তিন মামলায় দুই তদন্তকারী কর্মকর্তাসহ ৭৯ জন সাক্ষীর জবানবন্দি শেষ হয়েছে। সোমবার (৩ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালতে দুই মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন মোট তিনজন। আদালত পরবর্তী সাক্ষ্য ও জেরার জন্য আগামী ৬ নভেম্বর দিন ধার্য করেন।

হাসিনাসহ রেহানা পরিবারের বিরুদ্ধে ৩ মামলায় ৫৪ জনের সাক্ষ্য সমাপ্ত

হাসিনাসহ রেহানা পরিবারের বিরুদ্ধে ৩ মামলায় ৫৪ জনের সাক্ষ্য সমাপ্ত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ রেহানাসহ ৫৩ জনের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার করে রাজধানীর পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ৩০ কাঠা সরকারি প্লট বরাদ্দ নেওয়ার অভিযোগে দুদকের করা তিন মামলায় ৫৪ জনের সাক্ষীগ্রহণ সমাপ্ত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ঢাকার বিশেষ জজ-৪ এর বিচারক রবিউল আলমের আদালতে পৃথক তিন মামলার সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন রাষ্ট্রপক্ষ সাক্ষ্য গ্রহণ পেছানোর জন্য সময়ের আবেদন করেন। আদালত সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ২ নভেম্বর দিন ধার্য করেন। আদালতের পেশকার বেলাল উদ্দিন বাসস’কে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

শেখ হাসিনার মামলার রায়ের দিন ধার্য হতে পারে বৃহস্পতিবার

শেখ হাসিনার মামলার রায়ের দিন ধার্য হতে পারে বৃহস্পতিবার

জুলাই গণঅভ্যুত্থানেসংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিনজনের বিরুদ্ধে রায় ঘোষণার দিন বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) নির্ধারণ হতে পারে। বুধবার (২২ অক্টোবর) বিকেলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম। মিজানুল ইসলাম বলেন, `আজকে পলাতক আসামি শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী এবং উপস্থিত রাজসাক্ষী চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের পক্ষে যুক্তি উপস্থাপন শেষ হয়েছে। আগামীকাল চিফ প্রসিকিউটর ও অ্যাটর্নি জেনারেল সমাপনী বক্তব্য রাখবেন। এরপর আনুষ্ঠানিকভাবে রায়ের জন্য দিন ধার্য করা হবে।`

বিইউপি শিক্ষার্থী ধর্ষণ মামলার মূলহোতা গ্রেফতার, সহযোগী দুই দিনের রিমান্ডে

বিইউপি শিক্ষার্থী ধর্ষণ মামলার মূলহোতা গ্রেফতার, সহযোগী দুই দিনের রিমান্ডে

সাভারে বাসায় ফেরার পথে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) এক সাবেক শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত সোহেল রোজারিওকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় গ্রেফতার অপর আসামি মিঠুন বিশ্বাসকে দুই দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছে আদালত। রোববার (১৯ অক্টোবর) গ্রেফতার মিঠুন বিশ্বাসকে আদালতে হাজির করলে ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এ মামলার অপর অভিযুক্ত বিপ্লব রোজারিওকে গ্রেফতারে জেলা পুলিশের একাধিক দল কাজ করছে বলে জানিয়েছেন সাভার মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ জুয়েল মিঞা।

ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে মিথ্যা মামলার বাদীদের বিরুদ্ধে

ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে মিথ্যা মামলার বাদীদের বিরুদ্ধে

জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন থানা ও আদালতে দায়ের হওয়া মিথ্যা মামলার বাদীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া শুরু হয়েছে। পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল জানিয়েছেন, ইতোমধ্যে ফৌজদারি কার্যবিধি সংশোধন করেছে এবং এই ধরনের মামলা থেকে ১৩৬ জনকে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে । জানা যায়, এসব মামলার একটি বড় অংশ ব্যক্তিগত আক্রোশ, মোটা অঙ্কের টাকা দাবি বা চাঁদা না পাওয়ায় করা হয়েছে। এসব মামলায় আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংঠনের নেতাকর্মীদের পাশাপাশি অনেক নিরীহ মানুষ এবং শীর্ষস্থানীয় ব্যবসায়ীদেরও আসামি করা হয়েছিল। এই মামলাবাণিজ্য নিয়ে দেশ-বিদেশে ব্যাপক সমালোচনার সৃষ্টি হয়।