বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫

|১৪ আশ্বিন ১৪৩২

অর্থনীতি

অর্থনীতি

চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ভারতে রপ্তানি বৃদ্ধি

চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে ভারতে রপ্তানি বৃদ্ধি

ভারতের স্থলবন্দরে রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার পর চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। সমুদ্রপথ এখনও খোলা থাকলেও এটি তুলনামূলকভাবে ধীর এবং খরচ বেশি। তবুও বিকল্প না থাকায় ভারতীয় আমদানিকারকরা বাংলাদেশ থেকে পণ্য ক্রয় চালিয়ে যাচ্ছেন। গত চার মাসে ভারত তিন দফায় তৈরি পোশাক, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, প্লাস্টিক, সুতা, আসবাবপত্র এবং কাঁচা পাটসহ বিভিন্ন পণ্যের রপ্তানিতে সীমাবদ্ধতা আরোপ করেছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, সময় ও খরচ বেশি হলেও বাংলাদেশি পণ্য এখনও সস্তা এবং শুল্কমুক্ত সুবিধার কারণে চাহিদা কমেনি।

বৈদেশিক ঋণ ১১২ বিলিয়ন ডলার

বৈদেশিক ঋণ ১১২ বিলিয়ন ডলার

বাংলাদেশ সরকার জুন মাস থেকে আইএমএফ, বিশ্বব্যাংক ও এডিবিসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকে ৫ বিলিয়ন ডলারের বেশি ঋণ নিয়েছে। এতে বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১২.১৫ বিলিয়ন ডলার বা ১৩ লাখ ৬২ হাজার কোটি টাকার বেশি। গত তিন মাসে ঋণ বেড়েছে ৭৩৫ কোটি ডলার। সরকারি খাতে ঋণ বাড়লেও বেসরকারি খাতে সামান্য কমেছে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, ডলার পাচার কমে যাওয়ায় রপ্তানি ও রেমিট্যান্স আয় বাড়ছে। ফলে বাংলাদেশ ব্যাংক এখন ডলার বিক্রির বদলে কিনতে পারছে, এতে রিজার্ভও বাড়ছে। গত অর্থবছরে রেকর্ড ৩০ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১০%।