সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫

|১১ কার্তিক ১৪৩২

শীর্ষ সংবাদ:

প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন: ফরিদা আখতার
সরকারে আস্থার সঙ্কট, তত্ত্বাবধায়কের আদলে ভূমিকার দাবি
জুলাই জাতীয় সনদ ভবিষ্যতের রাজনৈতিক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
সালমান শাহ হত্যা মামলায় সামিরা হক ও ডনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি
বিএনপি ৩ বছর আগেই সংস্কার শুরু করেছে: মঈন খান
মাহফুজ তার বক্তব্যে প্রমাণ করেছেন, তিনি ওই পদের যোগ্য নন : মাসুদ কামাল
দীর্ঘ লড়াই শেষে প্রাথমিকের ৪৫ প্রধান শিক্ষকের বেতন দশম গ্রেডে
রাজশাহীর বাঘায় চর দখল নিয়ে সংঘর্ষ, গুলিতে নিহত ২
প্রিজন ভ্যানে ওঠার পর দাঁড়িয়ে থাকা নিয়ে পুলিশের সঙ্গে তর্কে জড়িয়ে পড়েন সাবেক তথ্যমন্ত্রী ও জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু
ক্ষমতায় গেলে আমলাদের দায়িত্ব কমিয়ে আনবে বিএনপি: আমীর খসরু
সংসদ নির্বাচনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১
সংবাদপত্র ও বেসরকারি টিভি চ্যানেলের জন্য সরকারি সুবিধা বাড়ানো হবে: তথ্য উপদেষ্টা

সদ্য সংবাদ ডেস্ক

প্রকাশিত: ১৯:১০, ১৫ জুলাই ২০২৫

দুর্নীতির অভিযোগে শামীম ওসমান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের দুটি মামলা

দুর্নীতির অভিযোগে শামীম ওসমান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের দুটি মামলা
ছবি: সংগৃহীত

নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা শামীম ওসমান এবং তার স্ত্রী সালমা ওসমানের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মঙ্গলবার বিকেলে দুদকের সহকারী পরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. তানজির আহমেদ গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, শামীম ওসমান ক্ষমতার অপব্যবহার করে ৬ কোটি ৬৭ লাখ ৫৩ হাজার ৬৮৯ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন। এছাড়া ৯টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ৪৩৯ কোটি ৮২ লাখ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের মাধ্যমে অর্থ স্থানান্তর, রূপান্তর ও হস্তান্তরের তথ্য পাওয়া গেছে, যা মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনসহ একাধিক আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

তানজির আহমেদ আরও বলেন, শামীম ওসমানের ছেলে ইমতিনান ওসমান ও মেয়ে লাবীবা জোহা অঙ্গনার বিরুদ্ধেও জ্ঞাত আয়ের বাইরে সম্পদ অর্জনের প্রাথমিক প্রমাণ মিলেছে। তাদের সম্পদ বিবরণী দাখিলের নির্দেশনা জারি করেছে দুদক।

উল্লেখ্য, শামীম ওসমানের বিরুদ্ধে প্রথম অনুসন্ধান শুরু হয় ২০০৭ সালে। সে সময় তার সম্পদ গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তদন্ত শুরু হলেও তা স্থবির হয়ে পড়ে। ২০২৪ সালের শেষদিকে সরকার পরিবর্তনের পর দুদক পুনরায় তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে। কমিশনের বিশেষ একটি শাখা ব্যাংক লেনদেন ও সম্পদের তথ্য বিশ্লেষণ করে আনুষ্ঠানিকভাবে মামলা দায়ের ক

সর্বশেষ