শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫

|২২ কার্তিক ১৪৩২

নির্বাচন

নির্বাচন

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন: নিবন্ধন পেল ৬৬ পর্যবেক্ষক সংস্থা

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন: নিবন্ধন পেল ৬৬ পর্যবেক্ষক সংস্থা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ৬৬টি দেশীয় নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থাকে চূড়ান্ত নিবন্ধন দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) কমিশনের কর্মকর্তারা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ইসি সূত্রে জানা গেছে, আরও ১৬টি সংস্থার বিষয়ে দাবি-আপত্তি জানাতে ১৫ কার্যদিবস সময় দিয়ে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এবার নিবন্ধনের জন্য নির্ধারিত সময়সীমার (১০ আগস্ট) মধ্যে ৩১৮টি সংস্থা আবেদন করে। সময়সীমা পার হওয়ার পর আরও ১৩টি আবেদন জমা পড়ে। যাচাই-বাছাই শেষে ৭৩টি সংস্থাকে প্রাথমিকভাবে উপযুক্ত বিবেচনা করে কমিশন। এরপর দাবি-আপত্তি জানাতে ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময় দিয়ে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়।

বিজয়ী ভাষণে নেহরুকে স্মরণ করলেন মামদানী

বিজয়ী ভাষণে নেহরুকে স্মরণ করলেন মামদানী

নিউ ইয়র্ক সিটির নতুন মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর ভারতীয় বংশোদ্ভূত `ডেমোক্র্যাটিক সোশ্যালিস্ট` নেতা জোহরান মামদানী তার বিজয়ী ভাষণে ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর ঐতিহাসিক ‘ট্রিস্ট উইথ ডেসটিনি’ বক্তৃতাকে স্মরণ করেছেন। বুধবার (৫ নভেম্বর) মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর বিজয়ী ভাষণে জওহরলাল নেহরুকে স্মরণ করেন তিনি। ১৯৪৭ সালে ভারতের স্বাধীনতার প্রাক্কালে দেওয়া নেহরুর দেয়া ভাষণের কথা উল্লেখ করে মামদানী বলেন, `আজ আপনাদের সামনে দাঁড়িয়ে আমি জওহরলাল নেহরুর কথা মনে করছি। ইতিহাসে এমন মুহূর্ত খুব কমই আসে, যখন আমরা পুরাতন থেকে নতুনের পথে যাত্রা শুরু করি, যখন এক যুগের সমাপ্তি ঘটে এবং দীর্ঘকাল অবদমিত এক জাতির আত্মা তার উচ্চারণ খুঁজে পায়। আজ রাতে, আমরা পুরাতন থেকে নতুনের দিকে যাত্রা শুরু করেছি।`

নিউইয়র্কের প্রথম ’মুসলিম’ মেয়র জোহরান মামদানি

নিউইয়র্কের প্রথম ’মুসলিম’ মেয়র জোহরান মামদানি

নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনে শহরটির ১১১তম মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী জোহরান মামদানি। এর মধ্য দিয়ে তিনি গড়লেন একাধিক ইতিহাস। তিনিই শহরটির ইতিহাসের প্রথম মুসলিম, প্রথম সোশ্যালিস্ট চিন্তাধারার, আফ্রিকাজন্ম প্রথম ব্যক্তি এবং ১৮৯২ সালের পর সর্বকনিষ্ঠ মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) অনুষ্ঠিত নির্বাচনে জোহরান মামদানি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সমর্থন পাওয়া সাবেক গভর্নর ও স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যান্ড্রু কুয়োমো এবং রিপাবলিকান প্রার্থী কার্টিস স্লিওয়াকে পরাজিত করে এই ঐতিহাসিক জয় অর্জন করেন। নির্বাচন বোর্ড জানিয়েছে, স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত প্রায় ১৭ লাখ মানুষ ভোটপ্রদান করেছেন, যা গত ৩০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ ভোটার উপস্থিতি।