বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫

|১৪ আশ্বিন ১৪৩২

গোসাইরহাট (শরীয়তপুর) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ১৯:৪০, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

আপডেট: ১৯:৪১, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

গোসাইরহাটে সরকারি শামসুর রহমান কলেজে অনিয়মের সত্যতা পেয়েছে দুদক

গোসাইরহাটে সরকারি শামসুর রহমান কলেজে অনিয়মের সত্যতা পেয়েছে দুদক
ছবি: সদ্য সংবাদ

শরীয়তপুর গোসাইরহাট সরকারি শামসুর রহমান কলেজের সাবেক (অধ্যক্ষ) মো. মোজে আলী হাওলাদারের বিরুদ্ধে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ থাকাকালীন কলেজের টাকা আত্মসাৎ ও কলেজের প্রভাষককে যোগদান না করা একইসাথে কলেজের জমি মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ছাড়া এওয়াজবদল করে হস্তান্তর করার অভিযোগের বিষয়ে অভিযান পরিচালনা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় ২ ঘণ্টা চলে এই অনুসন্ধান কার্যক্রম। পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট দুদক টিমের অভিযানের নেতৃত্ব দেন মাদারীপুর সহকারী পরিচালক টিম লিডার আখতারুউজ্জামান ও উপসহকারী পরিচালক মো. সাইদুর রহমান। অভিযানের এনফোর্সমেন্ট টিম লিডার আখতারুউজ্জামান বলেন, গোসাইরহাটে সরকারি শামসুর রহমান কলেজের প্রভাষক মোজে আলী হাওলাদার বিরুদ্ধে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ থাকাকালীন নিয়ম বহির্ভূতভাবে ৫ লক্ষ ৮৪ হাজার টাকা আত্মসাৎ ও  কলেজটির ২ একর ৪৭ শতাংশ জমি বিধি বহির্ভূতভাবে এওয়াজ বদলের অভিযোগের বিষয়ে অভিযান পরিচালনা করে তদন্ত শেষে বিষয়গুলো প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া যায় বলে জানায় দুদক। 

এছাড়াও রাষ্ট্র বিজ্ঞানের প্রভাষক সাইফুল ইসলামের যোগদানের বিষয় মন্ত্রণালয় থেকে একাধিকবার যে নির্দেশনা দিয়েছেন তাকে কেন কলেজে  যোগদান করাননি যেসব ডকুমেন্ট কলেজ কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে নেয়া হয়েছে তা খতিয়ে দেখা হবে বলে জানান।এসব যাচাই-বাছাই করে কমিশন কর্তৃক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে যদি বেআইনি নীতিবহির্ভূত কর্মকাণ্ডের বিষয়গুলোর সত্যতার জন্য দুদক এনফোর্সমেন্ট টিম প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্র সংগ্রহ করে। দুদক এনফোর্সমেন্ট টিম কাগজপত্র পর্যালোচনা করে পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট যথাসময়ে কমিশনের কাছে পাঠাবে বলেও জানা গেছে।
 

সর্বশেষ